You can access the distribution details by navigating to My Print Books(POD) > Distribution
বাড়ির আশপাশের গাছগাছালিই ছিল মানুষের সুস্থ হয়ে ওঠার মূল ভরসা। কাজেই বাঁচানো হোক, আরও উৎপন্ন হোক সেই বিশল্যকরণির মতো ঔষধি গাছগুলি। কমবে চিকিৎসার মাত্রারিক্ত ব্যয় যার জন্য মানুষ আজ দিশেহারা। এমত অবস্থায় লেখকের নিজস্ব ধারণা , বিভিন্ন অজানা কে জানার আগ্রহ বিভিন্ন পণ্ডিত মানুষের ব্যাখ্যা একত্র করে পাঠকদের মনোরঞ্জন এবং সচেতনতার জন্য যে প্রয়াস তা সাফল্য পাবে এটাই আমার ধারণা।
ঘরের কোণে চৌকিতে শুয়ে ভীষণ জ্বরে কাঁপছে একটা ছোট্ট শিশু। সঙ্গে বেদম কাশি। মাথার কাছে বসে ঠাকুরমা মাথায় জলপট্টি দিচ্ছেন ঘন ঘন। কিছু ক্ষণ পর পর মা এসে দিয়ে যাচ্ছেন মধু, তাল মিছরি, দারুচিনির সঙ্গে বাসকপাতা ফুটিয়ে ছেঁকে নেওয়া পানীয়। ঠাকুরমার নির্দেশে ছোট্ট শিশুটিকে চিবিয়ে খেতে হচ্ছে একটা উৎকট স্বাদ-গন্ধ যুক্ত কাঁচা নিসিন্দা পাতা।
সে সময় জ্বর হলেই প্যারাসিটামল বা কাশি হলে কাফ সিরাপ এত সহজলভ্য ছিল না গ্রামের মানুষের কাছে। তাঁরা ওষুধে এত অভ্যস্তও ছিলেন না। জ্বর-জ্বালা হলে বাড়ির আশপাশের গাছগাছালিই ছিল মানুষের সুস্থ হয়ে ওঠার মূল ভরসা।...
Currently there are no reviews available for this book.
Be the first one to write a review for the book আশপাশের গাছগাছালির ঔষধি ও সৌন্দর্য্য গুণ.